নিজস্ব প্রতিবেদক, ৩ সেপ্টেম্বর: সমকালীন রাজনীতির সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা তারেক রহমান। ২০০৭ সালের ৭ মার্চ তারেক রহমানকে মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দিনের অসাংবিধানিক সরকারের নির্দেশে গ্রেফতারের পর থেকে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো শুরু হয়।
তারা গণতন্ত্র ও ভিন্নমত প্রকাশের স্বাধীনতাকে বাধা দিয়ে তারেক রহমানকে নিয়ে নানা চক্রান্তের জাল ছড়ায়। মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দিয়ে তাকে হেয় করার জন্য রাষ্ট্রশক্তিকে ব্যবহার করা হয়। অথচ দেশের কোথাও তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ বা মামলা ছিল না।
আজ বৃহস্পতিবার বাদ আছর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ১৩তম কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে রামগঞ্জ উপজেলা ও পৌর যুবদলের উদ্যেগে আয়োজিত আলােচনা সভা ও দোয়ার অনুষ্ঠানে বক্তাগণ এসব কথা বলেন।
উপজেলা যুবদলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসময় বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা কামনা এবং শহীদ জিয়া ও আরাফাত রহমান কোকোর রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন কাননের সভাপতিত্বে ও সাবেক সহ-সভাপতি টিপু সুলতান ভূইয়ার সঞ্চালনায় এসময় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক তোফায়েল আহম্মেদ।
এসময় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খোরশেদ রাব্বানী, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের যুগ্ন আহবায়ক এমরান হোসেন, যুগ্ন আহবায়ক দুলাল হোসেন, উপজেলা যুবদলের সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ছিদ্দিক পাল, সহ সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল, পৌর স্বেচ্ছাসেবকদলের সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক ফরহাদ হোসেন নিশান, পৌর যুবদলের সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুর রহমান, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইউনুছ মৃধা, পৌর ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান ভূইয়া, সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি বিল্লাল হোসেন খোকন ও যুবদল নেতা কাউসার মাল প্রমূখ।